এসময় বক্তরা বলেন,২০১৪ সালে ধুলিহর মৌজার ৭০৮২ দাগের ৫৮ শতক জমি পুলিশ কর্মকর্তার পিতার কাছ থেকে ক্রয় করেন দেবদাশ পাল । এরপর ২০১৭সালে অতিরিক্ত ডি আই জি শাহাদাত হোসেন গোপনে একটি জাল প্রিন্ট পর্চা বের করে জমি দাখলের পায়তারা করতে থাকেন। সবশেষে ২০২৩ সালে জোর পূর্বক জমি দখল করে ভুক্তভোগীর ছেলে মিলন পালকে মিথ্যা মামলা দিয়ে জেলে পাঠান ।ওইসময়ে তৎকালীন পুলিশ সুপার মনিরুজ্জামান মনির মিথ্যা মামলা থেকে অব্যাহতি দেন। পরবর্তীতে পুলিশের প্রভাব খাটিয়ে জমি দখল সহ নানাভাবে হয়রানী করে আসছেন ভূমি দস্যু শাহাদাত হোসেন । এ নিয়ে একাধিক বার প্রশাসনের কাছে গেলে তার কোন প্রতিকার পাইনি বলে অভিযোগ ভুক্তভোগী পরিবারে। বাধ্য হয়ে তিনি সাতক্ষীরা ট্রাইবুনাল আদালতে একটি মামলা করেছে। মামলটি চলমান রয়েছে।
এমন অবস্তায় এই ভূমি দস্যু শাহাদাৎ হোসেনকে শাস্তির আওতায় এনে জমি ফিরে পেতে প্রশাসনের সুদৃৃষ্টি কামনা করেছেন তারা।