দুটি প্যাকেজে ‘সাতক্ষীরা–সখিপুর–কালীগঞ্জ এবং কালীগঞ্জ–শ্যামনগর–ভেটখালী মহাসড়ক যথাযথ মানে উন্নীতকরণ’-এর ক্রয় প্রস্তাব পুনঃপ্রক্রিয়াকরণের (পুনঃটেন্ডার) উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। পৃথক দুটি প্যাকেজে প্রকল্প দুটি বাস্তবায়নে ব্যয় ধরা হয়েছিল ২৩১ কোটি ৯৫ লাখ ৫ হাজার ৮৬১ টাকা।
৪ ডিসেম্বর দুপুরে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে এ সংক্রান্ত দুইটি প্রস্তাবের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের প্রস্তাবের প্রেক্ষিতে ‘সাতক্ষীরা-সখিপুর -কালীগঞ্জ এবং কালীগঞ্জ- শ্যামনগর- ভেটখালী মহাসড়ক যথাযথ মানে উন্নীতকরণ’-প্রকল্পের প্যাকেজ নং-ডব্লিউপি-০৪ এর পূর্ত কাজের ক্রয় প্রস্তাবের পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ’ এর প্রস্তাবে অনুমোদন দেয়া হয়েছে। প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছিল ১২১ কোটি ৬৫ লাখ ৬০৯ টাকা। প্রকল্পটি একনেক কর্তৃক ২০২৩ সালের ৯ নভেম্বর তারিখ অনুমোদিত হয়। প্রকল্পের মেয়াদ ২০২৩ সালের ১ আগস্ট থেকে ২০২৬ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত।
প্রকল্পের পূর্ত কাজে ক্রয়ের জন্য এক ধাপ দুই খাম দরপত্র পদ্ধতিতে দরপত্র আহ্বান করা হলে ২টি দরপত্র জমা পড়ে। তার মধ্যে মাত্র ১টি দরপ্রস্তাব রেসপনসিভ বিবেচিত হয়।
এক্ষেত্রে দরপত্রটিতে একজন মাত্র দরপত্রদাতা রেসপনসিভ বিবেচিত হওয়ায় কার্যকর প্রতিযোগিতার অভাব পরিলক্ষিত হয়। অধিক সংখ্যাক দরদাতার অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার জন্য টিইসি ও হোপ এর সুপারিশ বাতিল করে ক্রয় প্রস্তাবটির পুনঃপ্রক্রিয়াকরণের অনুমোদনের জন্য প্রস্তাব উপস্থাপন করা হলে কমিটি তাতে অনুমোদন দিয়েছে।
অপর এক প্রস্তাবের বৈঠকে ‘সাতক্ষীরা-সখিপুর- কালীগঞ্জ এবং কালীগঞ্জ-শ্যামনগর-ভেটখালী মহাসড়ক যথাযথ মানে উন্নীতকরণ’-প্রকল্পের প্যাকেজ নং-ডব্লিউপি-০৬ এর পূর্ত কাজের ক্রয় প্রস্তাব পুনঃপ্রক্রিয়াকরণের প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে সরকার। প্রকল্পে ব্যয় ধরা হয়েছিল ১১০ কোটি ৩০ লাখ ৫ হাজার ২৫২ টাকা। প্রকল্পটি একনেক কর্তৃক ২০২৩ সালের ৯ নভেম্বর অনুমোদিত হয়। প্রকল্পের মেয়াদ ২০২৩ সালের ১ আগস্ট থেকে ২০২৬ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত।
প্রকল্পের পূর্ত কাজে ক্রয়ের জন্য এক ধাপ দুই খাম দরপত্র পদ্ধতিতে দরপত্র আহ্বান করা হলে ২টি দরপত্র জমা পড়ে। তার মধ্যে মাত্র ১টি দরপ্রস্তাব রেসপনসিভ বিবেচিত হয়।
এক্ষেত্রে দরপত্রটিতে একজন মাত্র দরপত্রদাতা রেসপনসিভ বিবেচিত হওয়ায় কার্যকর প্রতিযোগিতার অভাব পরিলক্ষিত হয়। অধিক সংখ্যক দরদাতার অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার জন্য টিইসি ও হোপ-এর সুপারিশ বাতিল করে ক্রয় প্রস্তাবটির পুনঃপ্রক্রিয়াকরণের প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে কমিটি।