তদন্তের দিন পেরিয়ে যাওয়ার ২২দিন পরে চিঠি ইস্যু করে বাদী পক্ষকে হাজির হওয়ার নোটিশ পাঠানোর ঘটনা-এখন টপ অব দা কলারোয়া। নোটিশ ইস্যু হয়েছে ২৫ নভেম্বর। তদন্তের দিন ধায্য করা হয়েছে ২২ দিন আগে ৩রা
নভেম্বর’২৪। উপজেলার মাদরা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক গোলাম মোস্তফার বিরুদ্ধে তদন্তে হাজির হওয়ার জন্য অভিযোগকারীকে প্রাথমিক শিক্ষা অফিস থেকে পাঠানো নোটিশের (স্মারক নং-
৩৮.০১.৮৭৪৩.০০০.২৭.১৭৪.০১-৮৯০(১) তাং-২৫/১১/২০২৪) এই বিভ্রান্তি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যপক সমালোচনা চলছে।
অভিযোগকারী বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক পক্ষাঘাতে আক্রান্ত ইছাহক আলীর পুত্র মজ্ঞুরুল হক। সাতক্ষীরা জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার হোসনে ইয়াসমিন করিমীর স্মারক নং-৩৮.০১.৮৭০০.০০০.১৮.০১২.২০২৪-২১৫৬ তাং ০৬-১১-২০২৪ এর নির্দেশে কলারোয়া উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারকে ঘটনা তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
শিক্ষা অফিস সুত্র জানায়, অপ্রাপ্ত বয়স ১৬ বছর ৭ মাসে বেআইনী ভাবে চাকরী গ্রহণ, একই সংগে একই সময় কালে নিয়মিত ভবে কর্ম¯’লে উপ¯ি’ত এবং বিনা অনুমোতিতে কলারোয়া সরকারী কলেজের নিয়মিত শিক্ষার্থী হিসাবে এইচএসসি পাশ করা, বিএ পাশ বৈধ প্রধান শিক্ষককে হটিয়ে জালিয়াতি ও প্রতারণার মাধ্যমে প্রধান শিক্ষক পদ দখল সহ একগু”ছ অভিযোগের তদন্তে এই নোটিশ প্রদান করা হয়েছে। একাধিক বার চেষ্টা করে অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক গোলাম মোস্তফা মোবাইল রিসিভ করেনি।অভিযোগকারী মজ্ঞুরুল হক বলছে ঘটনা ধামচাপা দিতে কারসাজির অংশ এই বিভ্রান্তিকর নোটিশ। বিভ্রান্তিমূলক নোটিশের সত্যতা স্বীকার করে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার এইচ এম রোকনুজ্জামান বলেন, তদন্তের দিন হবে ৩রা ডিসেম্বর’২৪। কিন্তু ভূলবসত ৩রা নভেম্বর’২৪ লেখা পড়ে গেছে।