সাতক্ষীরা সদরের আখড়াখোলা বাজার সংলগ্ন আখড়াখোলা টু তুজলপুর মেইন সড়কের পাশে মৃত আনছার আলীর ছেলে মুদিখানা দোকানদার আতাউর রহমানের (৪৫) বাড়িতে রাতের আঁধারে স্ত্রী সন্তানদের অজ্ঞান করে নগদ তিন লাখ টাকা সহ প্রায় ১২ ভরি স্বর্নলংকার লুট করে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে (যাহার আনুমানিক বাজার দর প্রায় ১৭ লক্ষ টাকার ও বেশি) এ নিয়ে আতাউর রহমান বাদী হয়ে সাতক্ষীরা সদর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
লিখিত অভিযোগে সুত্রে জানা যায় যে গত ইং ২৭/০৪/২৫ তারিখে আনুমানিক রাত ১২ টার সময় বাদী আতাউর রহমান তাঁর দোকান বন্ধ করে বাড়িতে যায়, বাড়ির সামনে যেয়ে দেখেন যে বাড়ির মেইন গেট ভিতর থেকে আটকানো এ সময় বাহির হইতে ডাকাডাকি করলে তার স্ত্রী এসে গেট খুলে দেয়, এর পরে ঘরের মধ্যে প্রবেশ করে দেখতে পান ঘরের জিনিস পত্র সব মেঝেতে ঝড়ানো ছিটানো এমন অবস্থা কেন সে তার স্ত্রীর নিকট জানতে চায়লে স্ত্রী এ বিষয় কিছু ই বলতে পারে না বলে তাকে জানাই। বিষয় টি নিয়ে সন্দেহজনক মনে হওয়ায় ঘরে রক্ষিত সোকেস / বাক্সের ভেতরে নগদ তিন লাখ টাকা সহ স্বর্নলংকার খুজতে গিয়ে দেখেন কিছু ই নেই। এ অবস্থা ই স্ত্রী আরও জানাই সে সহ সন্তানেরা রাত ১১ টার দিকে খাওয়া দাওয়া করে ঘুমিয়ে পড়েন এর পরে সে আর কিছু ই বলতে পারে না, এ বিষয়ে আতউর রহমান বলেন ধারণা করে বলেন অজ্ঞান পাটির সদস্যরা আনুমানিক রাত ১১ থেকে ১২ টার মধ্যে কৌশলে ঘরে ঢুকে চেতনা নাশক ওষুধ স্প্রে করে স্ত্রী সন্তান দের অজ্ঞান করে রেখে বাড়ির সর্বস্ব লুট করে নিয়ে গেছে, বিষয় টি তাত্ক্ষণিকভাবে বাড়ির আশেপাশের মানুষেরদের কে জানাই তারা বিষয় টি শোনে ও দেখে, এবং আরও জানাই ঘরবাড়ির অনেক স্হানে খোঁজা খুজির পরে কোন উপায়ন্ত না পেয়ে অবশেষে টাকা সহ স্বর্নলংকার উদ্ধার করতে সদর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। এলাকা বাসীরা জানান বর্তমান প্রেক্ষাপটে যে একটি সুচ পড়লে ও প্রশাসন উদ্ধার করতে সক্ষম সেখানে এমন একটি ঘটনা ৭২ ঘন্টা পেরিয়ে গেলে ও এখনো কোন আসামি কে প্রশাসন সনাক্ত করতে পারে নি, বিষয় টি সুষ্ঠ তদন্ত সাপেক্ষে দ্রততম সময়ে টাকা সহ স্বর্নলংকার উদ্ধার করতে প্রশাসনের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।