সাতক্ষীরার দেবহাটায় জোরপূর্বক বসতভিটা ও জমি দখলের অভিযোগ

দেবহাটা

সাতক্ষীরার দেবহাটার উপজেলার কোড়া গ্রামের মনিরুল ইসলামের বিরুদ্ধে বসতভিটা জোরপূর্বক ও জমি দখলের অভিযোগ পাওয়া গেছে। শাহানারা (৪৫)বেগমের জোরপূর্বক ঘর থেকে বের করে জবর দখল করে অন্য লোক তুলে দখল করে রেখেছেন মনিরুল ইসলাম (৪৫) ও তার সন্ত্রাসী বাহিনীরা। সহযোগীরা শুধু তাই না জীবননাশের হুমকি প্রদান করেন।মনিরুল ইসলামের পোশা যতো বাহিনী আছে তাদের কে নিয়ে গণধর্ষণ করাবে বলে মা ও মেয়েকে হুমকি দেয়। একথা সোনার পরে সাহানারা বেগম তার মেয়েকে নিয়ে অন্য জায়গায় চলে যান। সে এখন অসহায় মানবতায় জীবন কাটাচ্ছেন। শাহানারা বেগম তার একটু খাস জমিতে কুড়ি ঘর বেধে বসবাস করার মতন সরকারি খাস জমি শাকরা কমরপুর এই জাগাইতে বসবাস করেন। একপর্যায়ে অসহায় শাহানারা বেগমের পাশে কেউ না থাকায় সে তার মেয়ে নিয়ে চলে যান দেবহাটা থানায়।সেখানে একটি অভিযোগ করেন শাহানারা বেগম ও তার মেয়ে। দেবাটা থানায় গিয়েও সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে সাহানারা বেগম কে হুমকি ধামকি দেন। এবং বলেন শাহানারা বেগম ও তার মেয়েকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করবে বলে হুমকি দেন।মনিরুল ইসলামের সহযোগীরা হল মোঃ তুহিন গাজী (৩৫) পিতা. মৃত. বতর গাজী,কারিমুল্লাহ (২২) পিতা.মৃত. মাদার শেখ,আয়ুব আলী (৬২) পিতা.মৃত.অযেদ আলী,মো. সোহাবান শেখ( ৬২) পিতা,মৃত,মাদার শেখ সর্ব সাং দেবহাটা। শাহানারা বেগম কোন উপায় না সাতক্ষীরা বিজ্ঞ অমলী আদালত ৭ একটি মামলা দায়ের করেন আসামিদের বিরুদ্ধে। মামলা করার পরেও তার জীবননাশের হুমকিও দেন এই মুল হোতা মনিরুল ইসলাম। মামলা দায়ের করার পরেও তার নিজ বসত বাড়িতে গেলে মনিরুল ইসলাম তাহার সহযোগীদের নিয়ে এলো পাতাড়ি মার ধরো করনে তাহার সন্ত্রাসী বাহিনীরা। তার বসত ভিটা থেকে জোরপূর্বক ভাবে তাড়িয়ে দেন মনিরুল ইসলামের বাহিনীরা।এই মনিরুল বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে দুর্ধর্ষ একজন সন্ত্রাসী ক্যাডার বাহিনী ছিলেন তার অত্যাচার অতিষ্ঠিত এলাকাবাসী।তার কাজ হল জমি ও ঘের দখল করা লুটপাট ও ধর্ষণের একাধিক অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ বিষয় মনিরুল ইসলামের চাচা সোবাহান শেখ বলেন,শাহানারা বেগমের কাগজপত্র সঠিক থাকায় কোটে মামলা দায়ের করেন এতে আমাদের কোন অভিযোগ ছিল না।তারপরেও মনিরুল ইসলাম সহ তার বাহিনী নিয়ে ভাগ্নে তুহিন গাজীর পরিবারকে নাংলা গ্রাম থেকে ডেকে এনে জোরপূর্বক ভাবে মনিরুল ইসলাম শাহানারা বেগমের বসত বাড়িতে তুলে দেন অভিযোগ ও মামলার তোয়াক্কা করেন না তিনি।একপর্যায়ে শাহানারা বেগম মানুষের দ্বারে দ্বারে মানবতার জীবনযাপন কাটাচ্ছে।শাহানারা বেগম প্রশাসনিক কর্মকর্তার কাছে দাবি জানিয়েছেন। সে তার বসত বেটা ফিরে পেতে চান। শাহানারা বেগমের স্বামী মুক্তার হোসেন কোন উপায় খুজে না পেয়ে ভোমরা জিরো পয়েন্টে একটি মাদ্রাসায় কাজ করেন তাতে কোন রকম জীবন যাপন করেন। মোক্তার হোসেন বলেন আমার পৈত্রিক সম্পত্তি আমি ফিরে পেতে চাই।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *