সাতক্ষীরা শহীদ আব্দুর রাজ্জাক পার্কে মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি ) বিকেলে বিএনপির বিশাল জনসমাবেশে প্রধান অতিথি সাবেক মন্ত্রী ও বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান নিতাই রায় চৌধুরী বলেন ন্যায় বিচারের মাধ্যমে সকল হত্যার প্রতিশোধ নেয়া হবে।
তিনি বলেন, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের আমলে দেশে বিএনপির নেতাকর্মীসহ অসংখ্য মানুষকে হত্যা করা হয়েছে ।অসংখ্য মানুষকে গুম করা হয়েছে। মিথ্যা মামলায় লক্ষ লক্ষ বিএনপি নেতাকর্মী কারাগারে রাখা হয়েছিলো। তিনি বলেন, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ শতশত এমপি মন্ত্রী পালিয়ে গেলেও বিদেশের মাটিতে বসে এখনো ষড়যন্ত্রের জাল বুনছে। দেশকে একটি কঠিন বিপর্যয়ের মুখে ঠেলে দেওয়ার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে তারা। যদিও এই ষড়যন্ত্রে কিছুই করতে পারবে না। সকলের ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় ষড়যন্ত্র রুখে দেওয়া হবে।
তিনি আরো বলেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরেই স্থানীয় নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে। আর এই নির্বাচনে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। তিনি বলেন বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ৩১ দফা দাবির মধ্যেই সকল সংস্কারের কথা বলা হয়েছে। তাই, সংস্কারের কথা বলে নির্বাচনকে বিলম্বিত করবেন না। কারণ পার্লামেন্ট ছাড়া সংস্কার সম্ভব নয়। আর জনগণকে ক্ষমতায় আনতেই বিএনপি দ্রুত নির্বাচন চায়।
এদিকে, জনসভার প্রধান বক্তা সাতক্ষীরা জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি, সাবেক এমপি হাবিবুল ইসলাম হাবিব বলেন, যারা মিথ্যা সাক্ষী দিয়ে মিথ্যা মামলায় দোষারোপ করে অন্যায় ভাবে মানুষকে সাজা দিয়েছে তারা মোনাফেক, কাফের। মৃত্যুর পরে এদের স্থান হবে জাহান্নামের সর্বনিম্ন স্তরে। একটি সাজানো মামলায় আমাকে ৭০ বছরের জেল দেওয়া হয়েছিলো। পবিত্র কোরআন শরীফের একটি আয়াত তরজমা করে তিনি আরও বলেন, আল্লাহ তায়ালার বিচার পেয়েছি। আবু সাঈদ আসিফসহ শত শত ছাত্র জনতার রক্তের বিনিময়ে ২৪ এর আন্দোলনে শতশত ছাত্র জনতা শহীদ হয়েছেন। তাদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত এই স্বাধীনতা কোনোভাবেই বিফল হতে দেয়া যাবে না। অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে তিনি আবেদন জানিয়ে বলেন, দ্রুত জাতীয় নির্বাচন দিন। এরপর স্থানীয় সরকার নির্বাচনের আয়োজন করেন।
সাবেক এমপি হাবিবুল ইসলাম হাবিব আরো বলেন, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের সাতক্ষীরার দায়িত্বপ্রাপ্ত তৎকালীন এসপি চৌধুরী মঞ্জুরুল কবীর ক্রসফায়ারের নামে সাতক্ষীরার শত শত মানুষকে হত্যা করেছে। বহু মানুষের ঘরবাড়ি ভেঙে গুঁড়িয়ে দিয়েছে। মিথ্যা মামলায় জেল খাটিয়ে অনেককে। মহান আল্লাহ তার বিচার করেছেন।
এদিকে, জনসভার প্রধান বক্তা সাতক্ষীরা জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি, সাবেক এমপি হাবিবুল ইসলাম হাবিব বলেন, যারা মিথ্যা সাক্ষী দিয়ে মিথ্যা মামলায় দোষারোপ করে অন্যায় ভাবে মানুষকে সাজা দিয়েছে তারা মোনাফেক, কাফের। মৃত্যুর পরে এদের স্থান হবে জাহান্নামের সর্বনিম্ন স্তরে। একটি সাজানো মামলায় আমাকে ৭০ বছরের জেল দেওয়া হয়েছিলো। পবিত্র কোরআন শরীফের একটি আয়াত তরজমা করে তিনি আরও বলেন, আল্লাহ তায়ালার বিচার পেয়েছি। আবু সাঈদ আসিফসহ শত শত ছাত্র জনতার রক্তের বিনিময়ে ২৪ এর আন্দোলনে শতশত ছাত্র জনতা শহীদ হয়েছেন। তাদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত এই স্বাধীনতা কোনোভাবেই বিফল হতে দেয়া যাবে না। অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে তিনি আবেদন জানিয়ে বলেন, দ্রুত জাতীয় নির্বাচন দিন। এরপর স্থানীয় সরকার নির্বাচনের আয়োজন করেন।
সাবেক এমপি হাবিবুল ইসলাম হাবিব আরো বলেন, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের সাতক্ষীরার দায়িত্বপ্রাপ্ত তৎকালীন এসপি চৌধুরী মঞ্জুরুল কবীর ক্রসফায়ারের নামে সাতক্ষীরার শত শত মানুষকে হত্যা করেছে। বহু মানুষের ঘরবাড়ি ভেঙে গুঁড়িয়ে দিয়েছে। মিথ্যা মামলায় জেল খাটিয়ে অনেককে। মহান আল্লাহ তার বিচার করেছেন।
সাতক্ষীরা জেলা বিএনপির সদস্য সচিব আবু জাহিদ ডাবলুর সঞ্চালনায় বিশাল এই জনসমুদ্রে আরো বক্তব্য রাখেন, বিশেষ অতিথি সাবেক এমপি ও বিএনপি’র কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আলহাজ্ব কাজী আলাউদ্দিন, ডাক্তার মোঃ শহিদুল আলম, সাতক্ষীরা বিএনপির আহবায়ক ও জন সমাবেশের সভাপতি রহমতুল্লাহ পলাশ, চেয়ারম্যান আব্দুল আলিম, হাবিবুর রহমান হাবিব, তাসকিন আহমেদ চিশতী, আবুল হাসান হাদী, ড, মোঃ মনিরুজ্জামান, আকতারুল ইসলাম সহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।